মোঃ ইব্রাহিম সোহেল:
ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়ন ৫ নং
ওয়ার্ডের দরিরাম শংকর বেড়িবাঁধ এলাকার মোঃ মোস্তফা পাটোয়ারী ও তার ছেলে
মোঃ কামাল পাটোয়ারী গংদের বিরুদ্ধে একই এলাকার নার্গিস বেগম ও তার মেয়ে
শারমিন বেগমের উপর সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা করার অভিযোগ উঠেছে।
নার্গিস বেগম জানান ২৩জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেল ৬.৩০ মিনিটের সময় আমি পাশের সিকদার বাড়িতে
গিয়ে বসে গল্প করছিলাম আমার মেয়ে শারমিন বেগম (১৬)বাড়িতে একা ছিলেন
মোস্তফা পাটোয়ারীর ছেলে কামাল(৩৫) আমাদের বাসার ভিতর দিয়ে মেইন রোডে যেতে
চাইছেন।
আমার মেয়ে নিষেধ করাতে আমাদের ঘরের পাশে রাখা আমাদের দোকানের বিভিন্ন সরঞ্জাম জোয়ারের পানিতে ফেলে দেয়।
এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ বাড়ি থেকে বের করে দিবে বলে হুমকি দেন, মারধোর করার চেষ্টা করেন।
তখন আমার মেয়ে পাশের বাড়িতে গিয়ে আমাকে কথাগুলো বললে আমি বাড়িতে আসি।
বাড়িতে এসে ঘটনা সম্পর্কে কামালের বাবা মোঃ মোস্তফা পাটোয়ারীকে জানালে সে আমার উপর রেগে যায় এবং তার ছেলে কামাল কে ডেকে এনে বলে আজ ওদের মা ও মেয়েকে ভালো করে শিক্ষা দিব এই বলে আমাদের উপর তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে।
কামাল ও তার পিতা মোস্তফা পাটোয়ারী, বোন আসমা বেগম সহ আমাকে আমের ঝুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করেন।
আমার মেয়ে শারমিন বেগম আমাকে উদ্ধার করতে আসলে তারা তাকেও মারধর করেন।
অনেক চিৎকার-চেঁচামেচি পর স্থানীয় লোকজন এসে আমাদেরকে উদ্ধার করেন।
অতিরিক্ত আগাতের ফলে আমি অজ্ঞান হয়ে পরি তখন আমার প্রতিবেশী শারমিন বেগম আমার মাথায় তেল পানি দেন এবং স্থানীয়রা সহকারে আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করান।
আমার মেয়ে নিষেধ করাতে আমাদের ঘরের পাশে রাখা আমাদের দোকানের বিভিন্ন সরঞ্জাম জোয়ারের পানিতে ফেলে দেয়।
এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ বাড়ি থেকে বের করে দিবে বলে হুমকি দেন, মারধোর করার চেষ্টা করেন।
তখন আমার মেয়ে পাশের বাড়িতে গিয়ে আমাকে কথাগুলো বললে আমি বাড়িতে আসি।
বাড়িতে এসে ঘটনা সম্পর্কে কামালের বাবা মোঃ মোস্তফা পাটোয়ারীকে জানালে সে আমার উপর রেগে যায় এবং তার ছেলে কামাল কে ডেকে এনে বলে আজ ওদের মা ও মেয়েকে ভালো করে শিক্ষা দিব এই বলে আমাদের উপর তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে।
কামাল ও তার পিতা মোস্তফা পাটোয়ারী, বোন আসমা বেগম সহ আমাকে আমের ঝুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করেন।
আমার মেয়ে শারমিন বেগম আমাকে উদ্ধার করতে আসলে তারা তাকেও মারধর করেন।
অনেক চিৎকার-চেঁচামেচি পর স্থানীয় লোকজন এসে আমাদেরকে উদ্ধার করেন।
অতিরিক্ত আগাতের ফলে আমি অজ্ঞান হয়ে পরি তখন আমার প্রতিবেশী শারমিন বেগম আমার মাথায় তেল পানি দেন এবং স্থানীয়রা সহকারে আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করান।
শারমিন বেগম জানান
কামাল আমাদের ঘরের ভিতর দিয়ে মেইন রোডে যেতে চাইছে আমার মা ঘরে না থাকাতে আমি তাকে ঘরের ভিতর দিয়ে যেতে নিষেধ করেছি তাকে বলছি আপনি রাস্তা দিয়ে যান আপনি আমাদের ঘরের ভিতর কেন যাবেন।
এই কথা বলার পরে সে রেগে গেয়ে আমাদের ঘরের পাশে রাখা আমাদের দোকানের বিভিন্ন সরঞ্জাম জোয়ারের পানিতে ফেলে দেয়।
এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ বাড়ি থেকে বের করে দিবে বলে হুমকি দেন ও মারধোর করার চেষ্টা করেন।
তখন আমি উপয় না পেয়ে দরজা আটকে রেখে আমার মায়ের কাছে ছুটে যাই।
মা এসে মোস্তফা পাটোয়ারী কে বল্লে সে কামাল কে ডেকে এনে আমাদের মা ও মেয়েকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেন।
কামাল আমাদের ঘরের ভিতর দিয়ে মেইন রোডে যেতে চাইছে আমার মা ঘরে না থাকাতে আমি তাকে ঘরের ভিতর দিয়ে যেতে নিষেধ করেছি তাকে বলছি আপনি রাস্তা দিয়ে যান আপনি আমাদের ঘরের ভিতর কেন যাবেন।
এই কথা বলার পরে সে রেগে গেয়ে আমাদের ঘরের পাশে রাখা আমাদের দোকানের বিভিন্ন সরঞ্জাম জোয়ারের পানিতে ফেলে দেয়।
এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ বাড়ি থেকে বের করে দিবে বলে হুমকি দেন ও মারধোর করার চেষ্টা করেন।
তখন আমি উপয় না পেয়ে দরজা আটকে রেখে আমার মায়ের কাছে ছুটে যাই।
মা এসে মোস্তফা পাটোয়ারী কে বল্লে সে কামাল কে ডেকে এনে আমাদের মা ও মেয়েকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেন।
এদিকে স্থানীয়রা জানান আমরা এই বাড়িতে ডাক চিৎকার শুনে সবাই ছুটি আসি আমরা আসলে কামাল আরও ক্ষেপে যায় সে আমাদেরকে মারধোর করতে চায়।
তখন স্থানীয় লোকজন বেশি থাকাতে আমাদের গায়ে হাত তুলতে পারে নি।
তখন স্থানীয় লোকজন বেশি থাকাতে আমাদের গায়ে হাত তুলতে পারে নি।
স্থানীয়রা আরো জানান মোস্তফা পাটোয়ারীর ছেলে কামাল কিছুদিন আগে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আসছে।
আসার পর থেকেই স্থানীয় অনেকের গায়ে হাত তুলতে যায় যাকে তাকে মারতে যায়।
সে নিজেকে অনেক বিশাল বড় কিছু মনে করে তার যন্ত্রণায় এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ। আমরা এর সঠিক বিচার চাই আমরা এই সন্ত্রাসী কামাল হাত থেকে মুক্তি চাই।
এই প্রতিবেদক কামালের কাছে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে সে তার ঘরের দরজা আটকে রাখে এবং ঘটনা সম্পর্কে জানাতে অস্বীকার করে।
আসার পর থেকেই স্থানীয় অনেকের গায়ে হাত তুলতে যায় যাকে তাকে মারতে যায়।
সে নিজেকে অনেক বিশাল বড় কিছু মনে করে তার যন্ত্রণায় এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ। আমরা এর সঠিক বিচার চাই আমরা এই সন্ত্রাসী কামাল হাত থেকে মুক্তি চাই।
এই প্রতিবেদক কামালের কাছে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে সে তার ঘরের দরজা আটকে রাখে এবং ঘটনা সম্পর্কে জানাতে অস্বীকার করে।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment