কপিরাইট নিবন্ধন পেলেন, বাঁশখালীর প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল "বাঁশখালী নিউজ" - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Sunday 22 July 2018

কপিরাইট নিবন্ধন পেলেন, বাঁশখালীর প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল "বাঁশখালী নিউজ"


একুশে মিডিয়া, চট্টগ্রাম রিপোর্ট:


কপিরাইট এর সংক্ষিপ্ত তথ্য

সৃজনশীল ব্যক্তি তাঁর মেধা প্রয়োগ করে যা কিছু সৃজন করেন তাই মেধাসম্পদ। মেধাসম্পদের মালিকানা নিবন্ধনের লক্ষ্যে কপিরাইট অফিস ১৯৬২ সালে  প্রতিষ্ঠিত হয়। কপিরাইট অফিস একটি আধা-বিচার বিভাগীয় প্রতিষ্ঠান। এর কার্যাবলী কপিরাইট আইন-২০০০ (২০০৫ সালে সংশোধিত) ও  কপিরাইট বিধিমালা ২০০৬ মোতাবেক পরিচালিত হয়। এ অফিস যে প্রধান ৪টি কাজ করে থাকে  তা হল : ১) সৃজশীল মেধাস্বত্বের কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন প্রদান ; ২) আপিল মামলা নিষ্পত্তিতে কপিরাইট বোর্ডকে সহায়তা প্রদান ; ৩) পাইরেসি বন্ধকরণে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা  ও ৪) World Intellectual Property Organization, WIPO এর ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন। 
কপিরাইট অফিস সাহিত্যকর্ম, নাট্যকর্ম, সংগীতকর্ম, রেকর্ডকর্ম, শিল্পকর্ম, চলচ্চিত্র বিষয়ককর্ম, বেতার সম্প্রচার, টেলিভিশন সম্প্রচার, কম্পিউটার-সফটওয়্যারকর্ম ইত্যাদি নিবন্ধন করে থাকে। মেধাসম্পদের আর্থিক অধিকার হস্তান্তরযোগ্য। কপিরাইট নিবন্ধন করা হলে সৃজন কর্মের নৈতিক ও আর্থিক অধিকার অর্থাৎ মালিকানা সংরক্ষণ সহজ হয়। কপিরাইট নিবন্ধন আইনানুযায়ী বাধ্যতামূলক না হলেও, সৃজন কর্মের মালিকানা নিয়ে আইনগত জটিলতা দেখা দিলে ‘কপিরাইট নিবন্ধন সনদ’ প্রমাণপত্র হিসেবে বিজ্ঞ আদালতে ব্যবহৃত হতে পারে। কপিরাইট অফিস বাংলাদেশ সর্বদা আন্তরিক সেবা প্রদান করে থাকে।

কপিরাইট আইনে যা বলে:

একটা আইন যা লেখা কন্টেন্ট, ছবি, সফটওয়্যার কিংবা যে কোনো জিনিস এর লেখক, প্রকাশক বা মূল মালিকের স্বত্ব বা অধিকার সংরক্ষন করে যা প্রকাশকের অনুমতি ছাড়া আপনি ব্যক্তিগত কাজে অথবা অন্য কোনো কাজে সরাসরি কপি করে ব্যবহার করেন তাহলে এতে কপিরাইট আইন লঙ্ঘন হবে।
বাংলাদেশে কপিরাইট আইন:
“বাংলাদেশ কপিরাইট আইন ২০০০”। এই আইনটি ১৮ জুলাই, ২০০০ সালে পাশ হয় এবং বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত হয়। ইতোপূর্বে বাংলাদেশের “কপিরাইট আইন(১৯৭৪)” তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক জারিকৃত কপিরাইট আইন ১৯৬২ সনের সংশোধিত রূপে কার্যকর ছিল। তদানীন্তন পাকিস্তান সরকারের জারিকৃত ১৯৬২ সনের কপিরাইট আইনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এক সংশোধনীর মাধ্যমে “বাংলাদেশ কপিরাইট আইন-১৯৭৪ “ হিসেবে প্রচলন করা হয় এবং ১৯৭৪ হতে ২০০০ সালের ১৭ জুলাই পর্যন্ত কার্যকর ছিল।

কপিরাইট:

সম্পদ দু’ধরনের, বস্ত্তগত সম্পদ এবং মেধাসম্পদ। কপিরাইট আইন আছে মেধা সম্পদের জন্য। মেধা সম্পদের আওতায় আছে- গবেষণাকর্ম, সাহিত্যকর্ম, নাট্যকর্ম, শিল্পকর্ম, সঙ্গীতকর্ম, অডিও-ভিডিওকর্ম, চলচ্চিত্রকর্ম, ফটোগ্রাফি, ভাস্কর্যকর্ম, সম্প্রচারকর্ম, রেকর্ডকর্ম, সফট্ওয়্যার, ই-মেইল, ওয়েব-সাইট, বেতার ও টেলিভিশন সম্প্রচারকর্ম ইত্যাদি। World Intellectual Property Organization (WIPO) এর মতে, ‘Intellectual Property refers to creations of mind: Inventions, literary and artistic works, and symbols, names, images, and designs used in commerce’।

আরোও যা বলে কপিরাইট:

কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক নয়। আন্তর্জাতিক আইনেও কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধ এড়ানোর জন্য কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন জরুরি। বাংলাদেশে কপিরাইট আইন মোতাবেক কপিরাইট সংক্রান্ত ফটোগ্রাফ, রেকডিং এবং চলচ্চিত্র ফিল্ম ব্যতীত কর্মের মেয়াদ কপিরাইট প্রণেতার মৃত্যুর পর ৬০ বছর থাকে।
২২ জুলাই রবিবার ২০১৮ইং তারিখ বাঁশখালীর জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পেপার "

বাঁশখালী নিউজ:

এর কপিরাইট নিবন্ধন বিতরন অনুষ্ঠানে পত্রিকার প্রকাশক মোঃ মনছুর আলম ও সম্পাদক আব্দুল আলীম নোবেল এর হাতে কপিরাইট সনদ তুলে দেন কপিরাইট পরিদর্শক মোঃ আতিকুজ্জামান।

এসময়, বাঁশখালী নিউজ এর প্রকাশ উক্ত পত্রিকার সার্বিক সহায়ক উপ পরিচালক রিকু, জনি, মামুন, ছোটন, সহ-উপ পরিচালক কাউসার, সম্পাদক নোবেল, সহ-সম্পাদক গোফরান, আলী ও সহ বার্তা সম্পাদক বেলাল'দের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একুশে মিডিয়া।

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages