মা (প্রধানমন্ত্রী) জিজ্ঞেস করছিল আমার জন্য কী রান্না করবেন: জয় - একুশে মিডিয়া একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম হিসেবে সংবাদ পরিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

ক্লিক করুন

Breaking News

Home Top Ad

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Friday, 27 July 2018

মা (প্রধানমন্ত্রী) জিজ্ঞেস করছিল আমার জন্য কী রান্না করবেন: জয়


একুশে মিডিয়া, রিপোর্ট:
আমার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এখন আমার পরিবারের সাথে সময় কাটাচ্ছি। মা জিজ্ঞেস করছিলো আমার জন্য কি রান্না করবে। খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে আমি খুঁতখুঁতে না, মা'র হাতের সকল রান্নাই আমার পছন্দ।
আজ (শুক্রবার) নিজের জন্মদিন উপলক্ষে দেয়া এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বঙ্গবন্ধুর নাতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বললেন এ কথাটি।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৪৮তম জন্মদিন আজ। জন্ম নিয়েছিলেন মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন। ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এমএ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘর আলো করে আসে তাদের প্রথম সন্তান জয়। স্বাধীনতাযুদ্ধে জয়ের পর বঙ্গবন্ধু নিজের নাতির নাম রাখেন ‘জয়’।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সজীব ওয়াজেদ জয় মায়ের সঙ্গে জার্মানি হয়ে ভারতে যান। তার শৈশব-কৈশোর কাটে ভারতে। নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন জয়। এরপর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি জয় রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ গ্রহণ করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন। গত সংসদ নির্বাচনের আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেন ও দেশের বিভিন্ন এলাকা সফরের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মনোবল চাঙা করার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝেও বেশ ভালো প্রভাব সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন।
২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্য-প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয়কে অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেয়া হয়।
বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্য-প্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা-বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়। বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনিমার্ণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ করছেন তিনি। একুশে মিডিয়া।”

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages