বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শূন্যপদ, গেজেট প্রকাশ ছাড়াই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান!-একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Wednesday 28 November 2018

বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শূন্যপদ, গেজেট প্রকাশ ছাড়াই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান!-একুশে মিডিয়া


মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলম, চট্টগ্রাম:
চট্টগ্রাম জেলাধীন বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন উপজেলার জামায়েতের আমির মাওলানা জহিরুল ইসলাম।বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম প্রসাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সহ সংলিষ্ট দপ্তরে চেয়ারম্যানের পদত্যাগপত্র পাঠানো হয়েছে বলে জানান উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ বদরুল হক।
উপজেলার চেয়ারম্যানের পদত্যাগের সাথে সাথে ভাইস চেয়ারম্যান বদরুল হককে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন তারা, সঙ্গে সঙ্গে  সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পেপারেও সংসদটি ছড়ি পড়ে! 
আইন অনুযায়ী চেয়ারম্যান অসুস্থতা, মামলায় আটক বা অন্য কোন কারণে অফিস করতে না পারলে, প্যানেল এক বা দুই চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু মৃত্যু বা পদত্যাগ করিলে নির্বাচনের মাধ্যমে শূন্য আসন পুরুণ করার নিয়ম রয়েছে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করায়, শূন্য পদটিতে জেলা প্রসাসকের মনোনীত উপজেলা নির্বাহী অফিসার বা অন্য কোন প্রতিনিধি অস্থায়ী প্রসাসক হিসাবে দায়িত্ব পালন করার নিয়মও রয়েছে।
উপজেলা পরিষদ আইনের উপ-ধারা (১) অনুযায়ী চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যের পদ শূন্য হইলে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা পদটি শূন্য ঘোষণা করা নিয়ম-নীতি রয়েছে।

এইদিকে বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব প্যানেল এক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ বদরুল হক দেওয়া হয়েছে বলেও জানা যায়।
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ বদরুল হক একুশে মিডিয়াকে বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রসাসক আমাকে উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়ীত্ব দিয়েছেন এবং আমি আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করবো।
সূত্র জানা যায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা জহিরুল ইসলাম আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার জন্য তিনি পদত্যাগ করেছেন। এবং (বুধবার বিকালে তার মনোনয়নপত্র  চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে দাখিল করেছেন)। পদত্যাগের আগে উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্বটা কৌশলগতভাবে জামায়েতের দখলে রাখার জন্য প্রসাসনিক দপ্তরে চেষ্ট চালিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান জামাত নেতা বদরুল হকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেন।
এইদিকে উপজেলার চেয়ারম্যানের পদত্যাগের সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পেপারেও সংসদটি ছড়ি পড়ে!
বিষয়টি নিয়ে উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও পৌরসভা এলাকার বিশিষ্টজনদের মধ্যে আলোচনা সমলোচনার ঝড় উঠেছে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোমেনা আক্তার একুশে মিডিয়াকে বলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদত্যাগপত্রের কপি জেলা প্রসাসক কার্যালয়ে ও উপজেলায় জমা দিয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিষয়ে তিনি বলেন, চেয়ারম্যান অবর্তমানের ভাইস চেয়ারম্যান বা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পলন করেন, ভাইস চেয়ারম্যান প্যানেল এক এ রয়েছেন। বিষয়টি জেলা প্রসাসক দেখবেন, তার পরে চুড়ান্ত হবে।

চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা সদস্যপদ শূন্য হওয়া এবং শূন্য পদ পূরণ বিষয়ে আইন যা রয়েছে:
(১) পরিষদের চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যের পদ শূন্য হইবে, যদি তিনি - 



(ক) ধারা ১৬ (২) অনুযায়ী চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা সদস্য হইবার অযোগ্য হইয়া পড়েন; বা 



(খ) ধারা ২৬ অনুযায়ী অপসারিত হন; বা 

(গ) ধারা ১৮ এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা প্রদান করিতে ব্যর্থ হন বা ধারা ১৯ এর অধীন হলফনামা দাখিল করিতে ব্যর্থ হন; বা 

(ঘ) ধারা ২৩ এর অধীন পদত্যাগ করেন; বা 

(ঙ) মৃত্যুবরণ করেন। 

(২) উপ-ধারা (১) অনুযায়ী চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যের পদ শূন্য হইলে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা পদটি শূন্য ঘোষণা করিবে। 

(৩) পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওযার পূর্ববর্তী একশত আশি দিনের পূর্বে কোন চেয়ারম্যান, ভইস চেয়ারম্যান বা মহিলা সদস্যের পদ শূন্য হইলে পদটি শূন্য হইবার তারিখ হইতে নব্বই দিনের মধ্যে এবং পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্ববর্তী একশত আশি দিনের পূর্বে কোন সদস্যের পদ শূন্য হইলে পদটি শূন্য হইবার তারিখ হইতে ষাট দিনের মধ্যে পূরণ করিতে হইবে এবং যিনি উক্ত পদে নির্বাচিত হইবেন, তিনি পরিষদের কেবলমত্র অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য উক্ত পদে অধিষ্ঠিত থাকিবেনঃ 

তবে শর্ত থাকে যে, নব্বই দিনের মধ্যে, বা ক্ষেত্রমত, ষাট দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা সম্ভব না হইলে নির্বাচন কমিশন উক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নূতন তারিখ নির্ধারণ করিতে পারিবে।

সদস্যপদ পুনর্বহাল:পরিষদের কোন নির্বাচিত চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা সদস্য এই অধ্যাদেশের বিধান অনুযায়ী অপসারিত হইয়া অথবা অযোগ্য ঘোষিত হইয়া সদস্যপদ হারাইবার পর আপিল বা রিভিশনে তাহার উক্তরূপ অপসারণ আদেশ রদ বা বাতিল হইলে বা তাহার অযোগ্যতা অবলোপন হইলে তিনি অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য স্বপদে বহাল হইবেন।
চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা সদস্যগণের অধিকার ও দায়বদ্ধতা:(১) পরিষদের চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা প্রত্যেক সদস্যের এই অধ্যাদেশ ও সংশ্লিষ্ট বিধানাবলী সাপেক্ষে পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের অধিকার থাকিবে। 

(২) পরিষদের প্রত্যেক সদস্য বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির সভাপতির নিকট পরিষদের বা স্থায়ী কমিটির প্রশাসনিক এখতিয়ারভুক্ত বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপন বা কৈফিয়ৎ দাবী করিতে পারিবেন। 

(৩) পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবরে নোটিশ প্রদান করিয়া পরিষদের যে কোন সদস্য অফিস চলাকালীন সময়ে গোপনীয় নথিপত্র ব্যতীত অন্যান্য রেকর্ড ও নথিপত্র দেখিতে পারিবেন। 

(৪) পরিষদের চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান বা প্রত্যেক সদস্য পরিষদ বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাস্তবায়িত কোন কাজ বা প্রকল্পের ত্রুটি বিচ্যুতি সম্পর্কে পরিষদের মনোযোগ আকর্ষণ করিতে পারিবেন। 

(৫) পরিষদের চেয়ারম্যান, স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং সদস্যগণ এই অধ্যাদেশের বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে পরিষদের কার্য পরিচালনা করিবেন এবং পরিষদের নিকট যৌথভাবে দায়ী থাকিবেন।
চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব বণ্টন ও বেতন-ভাতা নির্ধারণসংক্রান্ত নতুন বিধিমালা:

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। একই সঙ্গে তাঁদের বেতন-ভাতা ও আর্থিক সুবিধাও নির্ধারণ করা হয়েছে।

‘উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান (দায়িত্ব, কর্তব্য ও আর্থিক সুবিধা) বিধিমালা, ২০১০’ শিরোনামে নতুন বিধিমালাটি 


১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কার্যক্রম উপজেলা পরিষদে হস্তান্তর করে। এসব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে থাকবেন। তবে তাঁদের কার্যক্রম সমন্বয় করবেনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।১৭-১৮ বছর পর দেশে নতুন করে উপজেলাব্যবস্থা চালু করা হয়েছে

চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব বণ্টন ও বেতন-ভাতা নির্ধারণসংক্রান্ত নতুন বিধিমালা:
চেয়ারম্যানের দায়িত্ব: চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদের দৈনন্দিন প্রশাসনিক কাজ করবেন। তিনি পরিষদের সভায় সভাপতিত্ব করবেন, সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেবেন ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তত্ত্বাবধান করবেন। পরিষদে ন্যস্ত করা বা প্রেষণে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক কাজকর্মের অগ্রগতি সম্পর্কে কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন দেবেন। তবে বার্ষিক গোপন প্রতিবেদন (এসিআর) চেয়ারম্যান দেবেন না। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অধস্তনের গোপন প্রতিবেদন দেবেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শৃঙ্খলাবহির্ভূত কাজ করলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চেয়ারম্যান লিখতে পারবেন। তবে পরিষদের নিজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ এবং প্রয়োজনে তাঁদের বিরুদ্ধে তিনি শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নিতে পারবেন।



পরিষদের বিভিন্ন কার্যাবলি-সংক্রান্ত প্রস্তাব এবং প্রকল্প পরিষদের পক্ষে প্রস্তুত করতে পদক্ষেপ নেবেন চেয়ারম্যান। উপজেলা-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করবেন। পরিষদের আওতাধীন বিভিন্ন ব্যবসা, বৃত্তি ও পেশার ওপর পরিষদ কর্তৃক প্রদেয় লাইসেন্স ও পারমিট ইস্যু করবেন। সরকার কর্তৃক সময় সময় অর্পিত সব বা যেকোনো কাজ সম্পাদন করবেন। এ ছাড়া বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও ভাইস চেয়ারম্যানদের ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব তদারক ও নজরদারি করবেন।



ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব: পরিষদ কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে এক বা একাধিক স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। প্যানেলের অগ্রাধিকার অনুসারে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। মাধ্যমিক শিক্ষা ও মাদ্রাসাশিক্ষা কার্যক্রমের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম তদারক করবেন। আন্তইউনিয়ন সংযোগকারী রাস্তা নির্মাণ, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ করবেন। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চুরি-ডাকাতি, চোরাচালান, মাদকদ্রব্য ব্যবহার ইত্যাদি অপরাধের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টিসহ প্রতিরোধমূলক কাজ করবেন। পরিবেশ সংরক্ষণ ও সামাজিক বনায়নসহ অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণ করবেন।



মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব: পরিষদ কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে এক বা একাধিক স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। প্যানেলের অগ্রাধিকার অনুসারে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা ও মাতৃমঙ্গল সেবা নিশ্চিতকরণে ব্যবস্থা নেবেন। স্যানিটেশন ও পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থার উন্নতি সাধন এবং সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নেবেন।

মহিলা ও শিশুদের সার্বিক অবস্থার উন্নয়নে করণীয় ব্যবস্থা চিহ্নিতকরণসহ প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া ও বাস্তবায়ন করা, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প স্থাপন ও বিকাশে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়া এবং নারী ও শিশু নির্যাতন, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে ব্যবস্থা নেওয়া ইত্যাদিও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।



আর্থিক সুবিধা: চেয়ারম্যান মাসিক ১০ হাজার ও ভাইস চেয়ারম্যান সাড়ে সাত হাজার টাকা সম্মানী ভাতা পাবেন। তবে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত থাকলে তিনি ওই সময়ে সম্মানী ভাতা তুলতে পারবেন না। অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলে বা বেকসুর খালাস পেলে সমুদয় অর্থ পাবেন।



এ ছাড়া চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান সরকারের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার জন্য প্রযোজ্য বিধিবিধান অনুসারে সরকার-নির্ধারিত হারে ভ্রমণ-ভাতা পাবেন। চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী চেয়ারম্যান দায়িত্ব-ভাতা হিসেবে প্রথম ছয় মাসের জন্য মাসিক এক হাজার টাকা করে এবং পরবর্তী সময়ের জন্য মাসিক পাঁচ শ টাকা হারে কার্যভার-ভাতা পাবেন। তবে দায়িত্বকাল এক মাসের অধিক না হলে কার্যভার-ভাতা প্রাপ্য হবেন না।



একুশে মিডিয়া/এমএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages