চৌদ্দগ্রামে কালিকাপুর ইউনিয়নে প্রাইভেট কার থেকে ৪৩০ বতল ফেনসিডিল উদ্ধার - একুশে মিডিয়া একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম হিসেবে সংবাদ পরিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

ক্লিক করুন

Breaking News

Home Top Ad

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Thursday, 9 April 2020

চৌদ্দগ্রামে কালিকাপুর ইউনিয়নে প্রাইভেট কার থেকে ৪৩০ বতল ফেনসিডিল উদ্ধার


এম এ হাসান, কুমিল্লা:

কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় কালিকাপুর ইউনিয়নে চিহ্নিত মাদক কারবারির বাড়ীর পাশে থেকে প্রাইভেট কার ভর্তি ৪ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ৪৩০ পিস ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে স্থানীয় পুলিশ, এবং এই ঘটনায় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়া।
(১) আইয়ুব ৩০ পিতা সুরুজ মিয়া (২) খায়রুল পিতা খলিল মিয়া, ( ৩) জহির ৩৪ (৪) জসিম ৩২ উভয় পিতা বাচ্চু মিয়া, (৫) ইমন (১৯) পিতা আবুল মিয়া, (৬) মহিন (১৯) পিতা ইউসুফ, ( ৭) সোহাগ (৩৫) পিতা নুরুল ইসলাম।
৭ মাদক কারবারির বিরুদ্ধে থানায় মামলা।উপজেলার চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায় যে ৮ এপ্রিল বুধবার চলমান করোনা মহামারিতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে নিয়মিত পুলিশের একটি টিম টহল মহাসড়কে অবস্থান করার সময় গোপন সংবাদ এর ভিত্তি তে জানতে পারে উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামে একটি পুরাতন প্রাইভেট কার বিপুল পরিমাণ মালানাল লোড হচ্ছে,উক্ত সংবাদ টি নিশ্চিত করে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স সহ কালিকাপুর ইউনিয়ন এর বদরপুর নামক স্থানে পৌছলে পুলিশ আসার উপস্থিতি আগ থেকে টের পোয়ে আসামিরা  দৌড়ে পালিয়ে যায়।
এসময় স্থানীয় দের নিকট থেকে এমন সংবাদে শুনার পর ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হোন কালিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান ভিপি মাহবুব হোসেন মজুমদার সহ অন্যানা নেতৃবৃন্দ।
বিষয় টি নিশ্চিত করেন উক্ত অভিযান নেতৃত্ব দেওয়া স্থানীয় চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশের এসআই আরিফ হোসেন এসময় তিনি জানান আমরা গোপন সংবাদ এর মাধ্যমে জানতে পারি বদরপুর গ্রামে মাদক কারবারি আইয়ুব এর বাড়ীর পাশে কবরস্থানে একটি পুরাতন প্রাইভেট কারে এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি রা অবৈধ মালামাল উঠাইতেছে,তথ্য টি নিশ্চিত হয়ে আমি আমাদের চৌদ্দগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ স্যার কে অবহিত করার পর উনার নির্দেশে এসআই আবুল খায়ের, এএসআই শিলু বড়ুয়া সহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে অভিযান পরিচালনা করি,এসময় আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক কারবারি রা পালিয়ে যায়।
পরে এলাকার উপস্থিত বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সামনে গাড়ীটি তল্লাশি কালে অবিনব পন্থায় রাখা ৪৩০ বতল ফেনসিডিল উদ্ধার করতে সক্ষম হই।
এলাকা বাসীর দেওয়া বক্তব্য ও সরজমিনে জানতে পারি তারা এই সকল মাদক কারবারি রা ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন রকমারি মালামাল বাংলাদেশে প্রাচার করে থাকে।
এলকার জনগণের স্বাক্ষীর মাধ্যমে আমরা পলাতক মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করি।



একুশে মিডিয়া/এমএসএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages