জগন্নাথপুর পৌর শহরে সরকারি ভূমি উদ্ধারে জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Friday 3 April 2020

জগন্নাথপুর পৌর শহরে সরকারি ভূমি উদ্ধারে জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন


একুশে মিডিয়া, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
জগন্নাথপুর পৌর শহরের হবিবপুর মাঝপাড়া এলাকায় সরকারি গোপাট রকম ভূমি উদ্ধারে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করেছেন পৌর শহরের হবিবপুর মাঝপাড়া এলাকার অ্যাডভোকেট  মুহিতুর রহমান তালুকদার।
তিনি আবদনে উল্লেখ করেন, পৌর শহরের জগন্নাথপুর-বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কের পাশে হবিবপুর মাঝপাড়া এলাকায় সরকারের খাস খতিয়ানের হবিবপুর মৌজার জে এল নং ৪৫ বি, এস দাগ ১২৫, ০.৮২ একর গোপাট রকম ভূমি একই এলাকার রুহিন মিয়া ও জামাল মিয়া গংরা দখল করে নিয়েছেন। যাহার উত্তর ও দক্ষিন অংশ শাইস্তা মিয়ার ছেলে মোঃ রুহিন মিয়া বে আইনীভাবে পাকা বিল্ডিং, দোকানঘর,  পাকা দেয়াল ও গেইট নির্মাণ করিয়া জবর দখল করিয়াছেন।
অপরদিকে একই এলাকার মৃত আজিম উদ্দিন ওরফে ঠাকুর মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া সড়কের দক্ষিন পূর্বাংশের ভূমিতে দোকান নির্মাণ করিয়া সরকারী মূল্যবান ভুমি আত্মসাত করিয়াছেন। অ্যাডভোকেট মুহিতুর রহমান তালুকদার আবেদনে আরো উল্লেখ করেন হবিবপুর মৌজায় বি এস ১২৭ দাগে তাহার পৈত্রিক বাড়ি রয়েছে।
অত্র বাড়ির পূর্বাংশে বর্ণিত জগন্নাথপুর, বিশ্বনাথ, রশিদপুর সড়কের পশ্চিমাংশে যাতায়াতের সুবিধার্থে  নিচু ভূমি মাটি দ্বারা ভরাট করিলে রুহিন য়িা ও জামাল মিয়াগং তাহাতে বাঁধা আপত্তি করিয়া গত ১৭ মার্চ  নির্মিত আমার বাড়ির চলাচলের রাস্তা কাটিয়া ফেলার চেষ্টা করিলে তাদের সাথে বাক-বিতন্ডা সৃষ্টি হয়।
পরবর্তীতে বিষয়টি আপোষ মিমাংসার জন্য জগন্নাথপুর পৌরসভার কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসাইন উদ্যোগ নিলে তা সমাধান হয়নি। পরে জগন্নাথপুর সহকারী কমিশনার ভুমি মো: ইয়াসির আরাফাত ১নং খতিয়ানে থাকা সরকারি আংশিক ভুমি চিহিৃত করে লাল পতাকা টানিয়ে সাইনবোর্ড স্থাপন করার এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও সরকারি খাস খতিয়ানে থাকা বাকি ভুমিটুকু উদ্ধার না হওয়ায় এলাকাবাসীর মনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
দখলকারী রুহিন মিয়া ও জামাল মিয়া গংদের কাছ থেকে সরকারী মূল্যবান ভুমি উদ্ধারে  প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সৃ-দৃষ্টি কামনা করছেন অ্যাডভোকেট মুহিতুর রহমান তালুকদার।



একুশে মিডিয়া/এমএসএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages