কায়বা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক যুবককে গুম করার অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Sunday 20 October 2019

কায়বা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক যুবককে গুম করার অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট


এবিএস রনি, যশোর প্রতিনিধি:>>>
যশোরের শার্শার কায়বার চেয়ারম্যান হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকুর বিরুদ্ধে আনা মহিবুলকে গুম করার অভিযোগ মিথ্যা বলে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে জানা গেছে। মহিবুলকে গুম করার কথা উঠেছে সেই মহিবুল ঢাকায় তার চাচাতো ভাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে বলে তার বাবা ও মায়ের কাছ থেকে জানা গেছে।

মহিবুল শার্শা উপজেলার কায়বা গ্রামের শুকুর আলী ধোবেনের ছেলে। এঘটনায় মহিবুলের বাবা বলেন, আমার ছেলে বাজার থেকে বাড়িতে আসার সময় দেখতে পাই একটি ছেলে ও একটি মেয়ে  একটি ঘরের ভিতরে  যাচ্ছে এই দেখে তখন আমার ছেলে  জানালা দিয়ে মোবাইলে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে । আমার ছেলে অন্যায় করেছে। ১৫ জন লোক আমার বাড়ি এসে জিজ্ঞাসা করেছে আমার ছেলে কোথায়। আমি বলি আমার ছেলে কোথায় গেছে আমি জানি না। পরে শুক্রবার ৪টার দিকে বিচার হবে বলে আমি জানতে পারি। আমি বিকালে বিচারে ছেলেকে হাজির করার পূর্বে যারা আমার বাড়ীতে এসেছে তাদের কে আমি আবার বললাম চেয়ারম্যান বিচারে উপস্থিত রয়েছেন?
আমার আশংকা চেয়ারম্যান  বিচারে উপস্থিত না থাকলে উত্তেজিত জনতা আমার সন্তানকে মারধর করতে পারে, বিচার শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পর চেয়ারম্যান বিচারে আসলেন।  মহিবুল এর বাবা আরো বললেন বিচার উপস্থিত জনতার সামনে সবকিছু শোনার পর চেয়াম্যান সিদ্ধান্ত দিল এই বিচার তার পক্ষে করা সম্ভব না ,ছেলেকে থানায় হস্তান্তর করা হোক ,পরে ওই বিচার থেকে মহিবুল কে কিছু এলাকাবাসীর মাধ্যমে  থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়, শার্শা থানায় আসার পর থানার বাইরে মহিবুল কে সাথে নিয়ে এলাকাবাসী অপেক্ষা করতে থাকে, এক পর্যায়ে তাকে যারা থানায় হস্তান্তর করতে এসেছিল তাদেরকে প্রসাবের কথা বলে ঘটনাস্থল থেকে সে পালিয়ে যায় । পরে মহিবুল ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে তারই চাচাতো ভাই ঢাকায় অবস্থানরত তার বাসায়  আশ্রয় গ্রহণ করে, মহিবুল এর সাথে তার মা-বাবা ফোনে কথা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন, ঘটনা তদন্তে সাংবাদিকবৃন্দদ মহিবুল মা-বাবার সামনে উপস্থিত হলে তারা আরো জানায় ঘটনার দিন যখন তা থানায় পাঠিয়ে দেয়া হয় তখন আমরা থানায় খোঁজ নিয়ে দেখি আমার সন্তান থানায় নাই এতে আমরা ভয় পেয়ে়ে় সন্তান হারানো শঙ্কায় থাকি।
অনেক খোঁজাখুঁজি করে আমার সন্তানকেে পাওয়া যায়নি এর সূত্র ধরে আমরা মিথ্যা অপবাদ দিয়েছি, থানায় আসার পর আমরা ঘটনা সম্পর্কেে বিস্তারিত জানতে পারি যে কায়বা ইউনিয়নের চেয়ারম্যাাান হাসান ফিরোজ চিংদ- স্টিম কোন দোষ নাই শেয়ার ও আমার ছেলের সঠিক বিচারের জন্য্য থানায় পাঠিয়েছিল, এই ভেবে আমরা প্রথমে সংবাদকর্মীদের কাছে ভিডিওতে বলেছিলাম আমার ছেলে গুম হয়ে গেছে, তখন আমাদের দুজনের ঠিক ছিল না আবোল-তাবোল বলেছিলাম এজন্য আপনাদের হয়ে বিচারে উপস্থিত জনতার কাছেে আমি মাফ চাইছি৷




একুশে মিডিয়া/এমএসএ

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages