![]() |
একুশে মিডিয়া, রাবি প্রতিনিধি:>>>
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে সি (বিজ্ঞান) ইউনিটের অ-বিজ্ঞান শাখায় মানবিক থেকে প্রথম হওয়ার হাসিবুর রহমানের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. একরামুল হামিদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের অধিকর্তা অধ্যাপক মো একরামুল হামিদ জানান, আমরা সন্দেহ করছি ওখানে পরীক্ষায় কিছু সমস্যা হয়েছে। হাসিবুরের হাতের লেখায় গড়মিল মনে হয়েছে। বিষয়টি জানার পর ২৫ নভেম্বর আমরা তাকে ডেকে কথা বলি। পরে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে হাসিবুরকে আবারো ডাকা হয়। কিন্তু পরে সে আর দেখা করেনি। তাই তার ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, পরীক্ষার খাতায়ও তার হাতের লেখা মিল ছিলো না। আবার দেখা করতে বলা হলেও সে দেখা করেনি। তাই বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তারিখ ভর্তির সময় আছে। এর মধ্যে যদি সে না আসে তাহলে ভর্তির সময় শেষ হলে আমরা বিষয়টি নিয়ে বসবো। এ বিষয়ে অভিযুক্ত হাসিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।
হাসিবুর চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় এ ও সি ইউনিটে অংশগ্রহণ করে। ফলাফল প্রকাশ হলে সে এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় গ্রæপ-২ (রোল ৫৪২৩৩) থেকে এমসিকিউয়ে ২০ নম্বর পান। এর ফলে পরীক্ষার শর্তানুযায়ী তার লিখিত খাতা মূল্যায়নের অযোগ্য বলে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে সি ইউনিটের (বিজ্ঞান) অ-বিজ্ঞান শাখায় মানবিক থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে হাসিব এমসিকিউয়ে ৬০ এ ৫৪ ও লিখিততে ৪০ এ ২৬ নম্বর পেয়ে মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম স্থান অধিকার করে।
হাসিবুর ২০১৯ সালে রাজশাহীর নিউ গভমেন্ট ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। সে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট থানার বাড়ইপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে সি (বিজ্ঞান) ইউনিটের অ-বিজ্ঞান শাখায় মানবিক থেকে প্রথম হওয়ার হাসিবুর রহমানের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. একরামুল হামিদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার চিফ কো-অর্ডিনেটর ও প্রকৌশল অনুষদের অধিকর্তা অধ্যাপক মো একরামুল হামিদ জানান, আমরা সন্দেহ করছি ওখানে পরীক্ষায় কিছু সমস্যা হয়েছে। হাসিবুরের হাতের লেখায় গড়মিল মনে হয়েছে। বিষয়টি জানার পর ২৫ নভেম্বর আমরা তাকে ডেকে কথা বলি। পরে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে হাসিবুরকে আবারো ডাকা হয়। কিন্তু পরে সে আর দেখা করেনি। তাই তার ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, পরীক্ষার খাতায়ও তার হাতের লেখা মিল ছিলো না। আবার দেখা করতে বলা হলেও সে দেখা করেনি। তাই বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তারিখ ভর্তির সময় আছে। এর মধ্যে যদি সে না আসে তাহলে ভর্তির সময় শেষ হলে আমরা বিষয়টি নিয়ে বসবো। এ বিষয়ে অভিযুক্ত হাসিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।
হাসিবুর চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় এ ও সি ইউনিটে অংশগ্রহণ করে। ফলাফল প্রকাশ হলে সে এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় গ্রæপ-২ (রোল ৫৪২৩৩) থেকে এমসিকিউয়ে ২০ নম্বর পান। এর ফলে পরীক্ষার শর্তানুযায়ী তার লিখিত খাতা মূল্যায়নের অযোগ্য বলে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে সি ইউনিটের (বিজ্ঞান) অ-বিজ্ঞান শাখায় মানবিক থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে হাসিব এমসিকিউয়ে ৬০ এ ৫৪ ও লিখিততে ৪০ এ ২৬ নম্বর পেয়ে মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম স্থান অধিকার করে।
হাসিবুর ২০১৯ সালে রাজশাহীর নিউ গভমেন্ট ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। সে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট থানার বাড়ইপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment