একুশে মিডিয়া, চট্টগ্রাম রিপোর্ট:
দফায় দফায় ঘোষণা আর নানা নাটকীয়তার পর গত ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের বিশেষায়িত হাসপাতাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পৌঁছায় করোনা শনাক্তকরণ কিট।<:একুশে মিডিয়া:>
সে দিনই শুরু হয় কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা। এরপর গত ১৮ দিনে ৯০৮ নমুনা পরীক্ষায় মোট ৩০ জনকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এদের মধ্যে ২৮ জন চট্টগ্রাম নগর ও উপজেলাগুলোর বাসিন্দা।<:একুশে মিডিয়া:>
কিন্তু চট্টগ্রামে আজই শেষ হচ্ছে করোনাভাইরাস পরীক্ষার টেস্ট কিট। এ মুহূর্তে মাত্র কয়েকটি কিট দিয়েই শেষবারের মতো চলছে নমুনা পরীক্ষা।<:একুশে মিডিয়া:>
বিআইটিআইডি সূত্র জানিয়েছে, করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামে বিআইটিআইডিতে করোনা শনাক্তে কিট এসেছে মোট চার ক্যাটাগরির। এর মধ্যে অনুমোদনহীন সাড়ে ৫০০ টেস্টিং কিট বাতিল করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।<:একুশে মিডিয়া:>
ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানকে (আইইডিসিআর) জানালে মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) কিছু কিট পাঠানো হলেও সেগুলোর এক্সটেনশন কিট পাঠানো হয়নি। এ অবস্থায় নতুন কিট দিয়ে করোনা পরীক্ষা সম্ভব নয় চট্টগ্রামে।<:একুশে মিডিয়া:>
বিআইটিআইডির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক শাকিল আহমদ জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমাদের হাতে থাকা কিট আজ শেষ হচ্ছে। এখন আমার হাতে যে কয়টা খুচরো কিট আছে তা দিয়েই কাজ চালাচ্ছি। আর হয়তো ১০০ বা ১৬০টির মতো পরীক্ষা সম্ভব। এরপর আর কাজ করা সম্ভব হবে না।<:একুশে মিডিয়া:>
তিনি বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত ১ হাজার কিট পেয়েছি। এর মধ্যে প্রথম ১০০ কিট আমরা ফ্রান্সের একটি দাতব্য সংস্থা থেকে সংগ্রহ করেছি, ওগুলো অত্যন্ত ভালোমানের। এরপর ঢাকার আইইডিসিআর আমাদের আরও ১০০ কিট দেয়। সেগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাপ্লাই করা। সেগুলোও ভালোমানের।<:একুশে মিডিয়া:>
এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদফতরের অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন পর্যায়ে আমদানি করা ৫৫০টি র্যাপিড টেস্টিং কিটও রয়েছে। তবে এসব কিটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায়, সেগুলো দিয়ে পরীক্ষা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।<:একুশে মিডিয়া:>
বিআইটিআইডির এ ল্যাবপ্রধান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আইইডিসিআরকে জানানো পর গতকাল কিছু কিট পাঠানো হয়েছে, কিন্তু সেগুলোর এক্সটেনশন কিট পাঠানো হয়নি। আসলে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করতে হয় তিন স্তরে।<:একুশে মিডিয়া:>
এখন এক্সটেনশন কিট না থাকলে কীভাবে পরীক্ষা করব। একই কাজের একটা অংশ দেবে, অপর অংশ দেবে না, তাহলে কাজ কীভাবে করব।<:একুশে মিডিয়া:>
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাসান শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘চিন্তার কিছু নেই, পরীক্ষা হবে। যথাসময়ে করোনার কিট বিআইটিআইডিতে পৌঁছাবে, পথে আছে। যুগান্তর অনলাইন সূত্র একুশে মিডিয়া রিপোর্ট।<:একুশে মিডিয়া:>
একুশে মিডিযা/এমএসএ<:একুশে মিডিয়া:>
No comments:
Post a Comment