![]() |
একুশে মিডিয়া, ষ্টাফ রিপোর্টার:
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা তিন সিটিতে ভোট সুষ্ঠু করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরো দায়িত্বশীল ভৃমিকা পালন করতে বলেছেন।তিনি বলেন, আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তিন সিটি (রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল) নির্বাচন সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । এখানে সবায়কে সচেতন থাকতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১১ জুন) আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে তিন সিটি নির্বাচন নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশনা দেয় সিইসি।বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, কবিতা খানম উপস্থিত রয়েছেন।এছাড়াও পুলিশ ও র্যাবের মহাপরিদর্শক, তিন বিভাগীয় কমিশনার, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।
সিইসি বলেন, দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রক্রিয়ার দিকে অনুপ্রবেশ করবো। সুতরাং সেই প্রস্তুতির পূর্বকালে এই তিন সিটি নির্বাচন আমাদের নির্বাচন কমিশন, মাঠপর্যায়ে যারা এই নির্বাচন পরিচালনা করবেন এবং এই নির্বাচনে সহায়তাকারী সকল কর্মকর্তাসহ সকলের জন্য এই নির্বাচনটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নির্বাচন কর্মকর্তারা জানান, রাজশাহী, সিলেট এবং বরিশাল সিটি নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে খসড়া পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরিকল্পনা অনুযায়ি রাজশাহীতে ১৫ প্লাটুন , বরিশালে ১৫ প্লাটুন, সিলেটে ১৪ প্লাটুন, মোট ৪৪ প্লাটুন বিজিবি নিয়োগ করা হবে।
তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ২২ জন ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে ২৪ জন নিরাপত্তা সদস্য মোতায়েন রাখা যেতে পারে।
এছাড়া পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে প্রতিটি সাধারণ ওয়ার্ডে একটি করে মোবাইল ফোর্স এবং প্রতিটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে র্যাবের টিম এবং বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হবে। রাজশাহীতে ১৫ প্লাটুন , বরিশালে ১৫ প্লাটুন, সিলেটে ১৪ প্লাটুন বিজিবি নিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে ইসি। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোটের দুই দিন আগে, ভোটের দিন এবং ভোটের পরে একদিন মিলিয়ে চার দিন মাঠে থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটকেন্দ্রের বাইরে র্যাব-পুলিশের টিম ও কয়েক প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে সংরক্ষিত রাখার সুপারিশও করেছে ইসি সচিবালয়।
তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ২২ জন ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে ২৪ জন নিরাপত্তা সদস্য মোতায়েন রাখা যেতে পারে।
এছাড়া পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে প্রতিটি সাধারণ ওয়ার্ডে একটি করে মোবাইল ফোর্স এবং প্রতিটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে র্যাবের টিম এবং বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হবে। রাজশাহীতে ১৫ প্লাটুন , বরিশালে ১৫ প্লাটুন, সিলেটে ১৪ প্লাটুন বিজিবি নিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে ইসি। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স ভোটের দুই দিন আগে, ভোটের দিন এবং ভোটের পরে একদিন মিলিয়ে চার দিন মাঠে থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটকেন্দ্রের বাইরে র্যাব-পুলিশের টিম ও কয়েক প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে সংরক্ষিত রাখার সুপারিশও করেছে ইসি সচিবালয়।
এছাড়া প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষে প্রচারণা শুরু হলেই প্রতি ওয়ার্ডে একজন করে নির্বাহী হাকিম মাঠে থাকবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে নামার পর তাদের নেতৃত্বেও থাকবে নির্বাহী হাকিম। এ সময় তিনটি ওয়ার্ডের জন্য একজন করে বিচারিক হাকিমও নিয়োগ করবে ইসি। একুশে মিডিয়া।




No comments:
Post a Comment