![]() |
ডাঃ মোঃ হাফিজুর রহমান (পান্না), রাজশাহী:>>>
আর মাত্র ক’দিন পরই পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। বছরের অন্য সময়ের তুলনায় কোরবানির এই ঈদে মসলার চাহিদা বেড়ে যায়। আর চাহিদার সাথে সাথে বেড়ে যায় মসলার দামও। তবে এবার রাজশাহীর বাজারে এলাচ ও দারুচিনি ছাড়া অন্য মসলার দাম বাড়েনি। আমদানি কম থাকায় এ দুটি পণ্যের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বাজারে সাধারণত সাত-আট ধরণের এলাচ পাওয়া যায়। মঙ্গলবার নগরীর সাহেববাজারের মসলা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত এক মাসে এলাচের দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
এদিকে বাজারে দারুচিনি এখন ৩৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও দাম ছিল ৩৪০ টাকা। ১৫ থেকে ২০ দিন আগেও এই মসলার দাম ছিল ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা। গত বছর এই সময় এর দাম ছিল ২৮০ থেকে ২৮৫ টাকা। দারুচিনি ও এলাচের দাম বাড়লেও অন্য মসলাগুলোর দাম তেমন বাড়েনি বলেই জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে এখন কালো জিরা ৩৮০ টাকা কেজি, লবঙ্গ ১ হাজার টাকা কেজি, জাইফল ৬০০ টাকা কেজি, লং ৮২০ টাকা কেজি, গোলমরিচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি, হলুদ গুড়া ১৮০ টাকা, গোটা হলুদ ১৩০ টাকা এবং মরিচের গুড়া ২০০ টাকা কেজি পাওয়া যাচ্ছে। তবে খুচরায় কম পরিমাণে কিনলে প্রত্যেকটি পণ্যেরই দাম একটু বেশি পড়ে।
মঙ্গলবার অনেকেই মসলা কিনতে সাহেববাজারে এসেছিলেন। তাদেরই একজনের নাম আয়েশা খাতুন। তিনি বলেন, সব মসলার দাম ঠিক আছে। এক দুই মাস আগেও যে দামে কিনেছিলাম এখনো সেই দামই আছে। তবে এলাচ ও দারুচিনির দাম হুট করেই অনেক বেড়ে গেছে। সামনে কোরবানি ঈদের কারণে দাম বেড়ে গেছে বলে মনে করেন এই গৃহিনী।
তবে সাহেববাজারের মেসার্স টনি ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আসাদ আলী বলেন, সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে দারুচিনি ও এলাচের দাম বাড়ছে। চাহিদা বেশি হলে বরাবরই দাম একটু বাড়ে। তবে এবার চাহিদা নয়, আমদানি কম হবার কারণে দাম বেড়েছে। তিনি জানান, দারুচিনি চীন আর এলাচ গুয়েতনামা থেকে আনা হয়। আমদানি শুল্ক বেশি হবার কারণেও দাম বাড়ে। পরবর্তী চালান আসলেই দাম কমে যাবে বলেই মনে করেন এই মসলার খুচরা ব্যবসায়ী।
বাজারে সাধারণত সাত-আট ধরণের এলাচ পাওয়া যায়। মঙ্গলবার নগরীর সাহেববাজারের মসলা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত এক মাসে এলাচের দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
এদিকে বাজারে দারুচিনি এখন ৩৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও দাম ছিল ৩৪০ টাকা। ১৫ থেকে ২০ দিন আগেও এই মসলার দাম ছিল ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা। গত বছর এই সময় এর দাম ছিল ২৮০ থেকে ২৮৫ টাকা। দারুচিনি ও এলাচের দাম বাড়লেও অন্য মসলাগুলোর দাম তেমন বাড়েনি বলেই জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে এখন কালো জিরা ৩৮০ টাকা কেজি, লবঙ্গ ১ হাজার টাকা কেজি, জাইফল ৬০০ টাকা কেজি, লং ৮২০ টাকা কেজি, গোলমরিচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি, হলুদ গুড়া ১৮০ টাকা, গোটা হলুদ ১৩০ টাকা এবং মরিচের গুড়া ২০০ টাকা কেজি পাওয়া যাচ্ছে। তবে খুচরায় কম পরিমাণে কিনলে প্রত্যেকটি পণ্যেরই দাম একটু বেশি পড়ে।
মঙ্গলবার অনেকেই মসলা কিনতে সাহেববাজারে এসেছিলেন। তাদেরই একজনের নাম আয়েশা খাতুন। তিনি বলেন, সব মসলার দাম ঠিক আছে। এক দুই মাস আগেও যে দামে কিনেছিলাম এখনো সেই দামই আছে। তবে এলাচ ও দারুচিনির দাম হুট করেই অনেক বেড়ে গেছে। সামনে কোরবানি ঈদের কারণে দাম বেড়ে গেছে বলে মনে করেন এই গৃহিনী।
তবে সাহেববাজারের মেসার্স টনি ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আসাদ আলী বলেন, সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে দারুচিনি ও এলাচের দাম বাড়ছে। চাহিদা বেশি হলে বরাবরই দাম একটু বাড়ে। তবে এবার চাহিদা নয়, আমদানি কম হবার কারণে দাম বেড়েছে। তিনি জানান, দারুচিনি চীন আর এলাচ গুয়েতনামা থেকে আনা হয়। আমদানি শুল্ক বেশি হবার কারণেও দাম বাড়ে। পরবর্তী চালান আসলেই দাম কমে যাবে বলেই মনে করেন এই মসলার খুচরা ব্যবসায়ী।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ




No comments:
Post a Comment