![]() |
এম ডি হাফিজুর রহমান, চলনবিল প্রতিনিধি:>>>
আর মাত্র 'দু'দিন তার পরেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের এক বিশেষ উৎসব ঈদ উল-আযহা। তাই ঈদ কে সামনে রেখে যেখানে কর্ম ব্যস্ততার সমাপ্তি জানিয়ে নাড়িরটানে বাড়ি ফিরছেন সকল পেশার মানুষ। সেখানে দর্জি পেশায় নিয়জিত মানুষগগুলো এখনো ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আর মাত্র 'দু'দিন তার পরেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের এক বিশেষ উৎসব ঈদ উল-আযহা। তাই ঈদ কে সামনে রেখে যেখানে কর্ম ব্যস্ততার সমাপ্তি জানিয়ে নাড়িরটানে বাড়ি ফিরছেন সকল পেশার মানুষ। সেখানে দর্জি পেশায় নিয়জিত মানুষগগুলো এখনো ব্যস্ত সময় পার করছেন।
চলনবিলের পাবনা জেলার ভাঙ্গুরা থানাধীন
চন্ডিপুর বাজারের দর্জি পেশায় নিয়জিত আছেন এমন কিছু মানুষের সাথে কথা বলে
জানা যায় যে, গত বছরের তুলনায় এই বছর কাজের চাহিদা তুলনামূলক কম হলেও ঈদের
সপ্তাখানেক আগে থেকে কাজের চাপ টা একটু বেশিই বেড়ে গেছে। যার কারনে একটু
বেশিই ব্যস্ত হয়ে পরেছি। আমরা বছরের বিশেষ বিশেষ সময়ে ব্যস্ত হয়ে পরি। তার
মধ্যে মুসলিম জাতির দুই ঈদ অন্যতম। চলনবিল অঞ্চলে মূলত হিন্দু ও ইসলাম
ধর্মের মানুষ বসবাস করে। আর এরই সুবাদে ঈদ ও পুঁজার আগে কাজের চাপ সৃষ্টি
হয়। তাছাড়া এই কাজে পুরো বছর স্বাভাবিক কাজের চাপ থাকে। আমরা যারা নিবিড়
পল্লী অঞ্চলে বসবাস করি তারা আসলে নিজের এলাকার বাইরে গিয়ে কাজ করতে খুব
একটা অভ্যস্ত না। যার কারনে এই পেশাটাকেই আকরে ধরে রেখেছি।
দর্জি কাজ করাতে দিতে আসা কিছু মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, কর্মের সুবাদে গ্রাম ছেড়ে শহর থাকা মানুষগুলো ঈদ সামনে বাড়ি আসে যার কারনে ঈদের কয়েকদিন আগে কাজ দিতে আসে যার কারনে ঠিক ঈদের আগেই কাজের চাপ বেশি হয়।
চলনবিলের মীম-জিম বোরকা হাউজের প্রোঃ মোঃ বরাত আলী বলেন- গত ঈদ উল ফিতরে আমরা দিন রাত সমান তালে কাজ করেছি। রাতে বাড়িতে গিয়ে একটু বিশ্রাম নেয়ার সমমও পাইনি। তবে ঈদ উল-আযহায় আমাদের রাত জেগে কাজ করতে হচ্ছে না। কিন্তু সপ্তাখানেক আগে থেকে কাজের চাপ টা বেশি হওয়ায় একটু ব্যস্ত হয়ে পরেছি।
কিন্তু যখন দেখি সবাই ঈদের দিনে নতুন কাপড় পড়ে খুশি হয় তখন আমরাও আনন্দ পাই।
দর্জি কাজ করাতে দিতে আসা কিছু মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, কর্মের সুবাদে গ্রাম ছেড়ে শহর থাকা মানুষগুলো ঈদ সামনে বাড়ি আসে যার কারনে ঈদের কয়েকদিন আগে কাজ দিতে আসে যার কারনে ঠিক ঈদের আগেই কাজের চাপ বেশি হয়।
চলনবিলের মীম-জিম বোরকা হাউজের প্রোঃ মোঃ বরাত আলী বলেন- গত ঈদ উল ফিতরে আমরা দিন রাত সমান তালে কাজ করেছি। রাতে বাড়িতে গিয়ে একটু বিশ্রাম নেয়ার সমমও পাইনি। তবে ঈদ উল-আযহায় আমাদের রাত জেগে কাজ করতে হচ্ছে না। কিন্তু সপ্তাখানেক আগে থেকে কাজের চাপ টা বেশি হওয়ায় একটু ব্যস্ত হয়ে পরেছি।
কিন্তু যখন দেখি সবাই ঈদের দিনে নতুন কাপড় পড়ে খুশি হয় তখন আমরাও আনন্দ পাই।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ




No comments:
Post a Comment