একুশে মিডিয়া, বরিশাল রিপোর্ট:
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এক নারী সহ দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং অপর জনের করোনা ইউনিটে নেয়ার পরপরই মৃত্যু হয়।<:একুশে মিডিয়া:>
মৃত ব্যক্তির (৪০) বাড়ি পটুয়াখালী সদর উপজেলার বহালগাঠিয়া গ্রামে। এছাড়া ৪৫ বছর বয়সী যে নারীর মৃত্যু হয়েছে তিনি বরিশাল নগরীর কাউনিয়া পুরানপাড়া এলাকার বাসিন্দা।<:একুশে মিডিয়া:>
মেডিকেলের করোনা ইউনিটের নার্সিং ইনচার্জ মেহেদী হাসান জানান, শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে ওই ব্যক্তিকে করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। তিনি করোনার উপসর্গ অর্থ্যাৎ জ্বর, সর্দি, কাশি ও বুকে ব্যাথায় আক্রান্ত ছিলেন। রোববার সাড়ে ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।<:একুশে মিডিয়া:>
এছাড়া শনিবার রাত ১২টার পরে এক নারীকে করোনা ইউনিটে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানান মেহেদী হাসান।<:একুশে মিডিয়া:>
বরিশাল মেডিকেলের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন বলেন, ‘করোনাভাইরাস শনাক্তকরন কিটস এখনো আমাদের হাসপাতালে পৌঁছায়নি। তাই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে পটুয়াখালী থেকে আসা রোগীর ধরন দেখে মনে হচ্ছে তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। এব্যাপারে আইইডিসিআর এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। তিনি যে নির্দেশনা দিবেন সে অনুযায়ী পরবর্তি ব্যবস্থা নেয়া হবে’।<:একুশে মিডিয়া:>
নারীর মৃত্যুর ব্যাপারে পরিচালক বলেন, তিনি আগে থেকেই ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন। কয়েক দিন আগে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বরিশাল জেনারেল হাসপতালে চার দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন।<:একুশে মিডিয়া:>
চিকিৎসা শেষে বৃহস্পতিবার তিনি বাড়ি ফিরে যান। তবে শুক্রবার থেকে হালকা কাশি ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তাকে মেডিকেলে জরুরী বিভাগে নিয়ে আসা হয়। রোগীর স্বজনদের কাছে উপসর্গের ইতিহাস শুনে তাকে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে পাঠানো হয়। করোনা ইউনিটে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। পরে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রাতেই স্বজনেরা লাশ নিয়ে যায়।<:একুশে মিডিয়া:>
ওই নারীর ছেলে জানান, ২ বছর আগে এক দুর্ঘটনায় তার বড় ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এরপর থেকে নানা রোগে ভুগছিলেন তার মা। তিনি কোন প্রবাসীর সংস্পর্শে আসেন নি বলে দাবি পরিবারের।<:একুশে মিডিয়া:>
একুশে মিডিয়া/এমএসএ<:একুশে মিডিয়া:>
No comments:
Post a Comment