একুশে মিডিয়া, কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ঝুকির মধ্যে থেকেও কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার জনসাধারণের মাঝে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন কুতুবদিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ রেজাউল হাসান,ডাঃ জায়নুল আবেদীনসহ ১০ চিকিৎসক, নার্স,স্বাস্থ্য কর্মীরা।
ইতোমধ্যে এদেরকে পিপিআই, মাস্ক,গ্লাভস সরবরাহ দেওয়া হয়েছে। দিন-রাত সাধারণ রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা দেওয়ার পাশাপাশি বিভন্ন রোগের গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ বিনামূল্যে সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে। ভোগান্তির সম্মুখীন হচ্ছে না সাধারণ রোগীর। হাত বাড়ালেই পাচ্ছে চিকিৎসা সেবা।
এ ছাড়াও কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম এর হট লাইন নং
০১৮১৭২০৭২০৪
০১৭১২২৯৮১৪০
০১৭১০৭০৫৪১৮
০১৭৩০৩২৪৪৬৭
নং এ জরুরী স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শের জন্য ও ঘরে বসে চিকিৎসা সেবা পাওয়া জন্য ফোন করলে মিলবে চিকিৎসা সেবা। প্রয়োজনে ডাঃ রোগীর বাড়িতে গিয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন,করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে, এ ভাইরাস কে নিয়ন্ত্রনে আনতে সচেতনতাই একমাত্র অবলম্বন। এ ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। বাংলাদেশ ও এ ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মারাত্নক আকার ধারণ করবে খুব শিঘ্রই। চলতি এপ্রিল মাসে করোনা ভাইরাস ভয়াবহ রুপ নিতে পারে এ সময়ে সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে চলে জনসাধারণকে বাড়িতে অবস্থান করার জন্য অনুরোধ করেন। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাহিরে না যাওয়ায় ভাল। বাহিরে গিয়ে নিজে এবং নিজের পরিবারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবেনা।
কুতুবদিয়া বাসির কথা চিন্থা করে চরম ঝুকিতে থেকেও আমরা ১০ জন চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।ডাক্তার, নার্স,স্বাস্থ্য কর্মীদের পিপিআই, মাস্ক,গ্লাভস সরবরাহ দেওয়া হয়েছে। ঝুকিতেও চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিনামৃুল্যে প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে,কমিউনিটি ক্লিনিক ও সিমিত সময়ের জন্য খোলা রাখা হচ্ছে।
এছাড়াও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হট লাইনে যোগাযোগ করলে মিলছে স্বাস্থ্য সেবা। এ সময় জনসাধারণ কে সামাজিক দূরুত্ব বজায় রাখতে সচেতন হওয়ার জন্য ও অনুরোধ করেন এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment