গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনতে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Saturday 1 December 2018

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনতে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।একুশে মিডিয়া


একুশে মিডিয়া, ষ্টাফ রিপোর্টার:
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনতে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অপরিহার্য। কিন্তু সেটা ন্যূনতমও পূরণ হয়নি।  বললেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ শনিবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংসদ সম্মেলনে ফখরুল বলেন, সংবিধানকে সমুন্নত রাখতে এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ অন্য রাজনৈতিক নেতাদের মুক্ত করার জন্য ঐক্যফ্রন্টের সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এখনও বেআইনিভাবে গায়েবি মামলায় নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে প্রতিদিন। এমনকি প্রার্থী হয়েছেন যারা, আগে এমপি ছিলেন তাদেরকেও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কোনোমতেই হবে না।
ফখরুল দাবি জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে এ গ্রেপ্তার বন্ধ করা হোক। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মুক্তি দেয়া হোক, মামলা প্রত্যাহার করা হোক। তা না হলে এ নির্বাচন জনগণের কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য হবে না। আমরা বারবার বলেছি, প্রধানমন্ত্রীকেও বলেছি, উনি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, নির্বাচন কমিশনকেও বলেছি অথচ গ্রেপ্তার বন্ধ হচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পরে গ্রেপ্তারকৃত ৬৮১ জন নেতাকর্মীদের একটা তালিকা দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।
হুঁশিয়ারি দিয়ে  ফখরুল বলেন, আমরা আশা করব ড. কামাল হোসেনের এ সংবাদ সম্মেলনের পর গ্রেপ্তার বন্ধ হবে। অন্যথায় নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু করার জন্য এবং নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে আমরা বৃহত্তর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনও বক্তব্য রাখেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু প্রমুখ।

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages