![]() |
রংপুর মহানগরীতে অর্ধশত ছাত্র-ছাত্রীর দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন ধুলিষাৎ করে ।পরীক্ষায অংশ গ্রহণ করার অন লাইন এর টাকা পাঠিয়ে এডমিট কার্ড দেওয়ার নাম করে আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে।তথ্য অনুসন্ধানেে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,রংপুর প্রেস ক্লাব মার্কেটেের ইউনিক প্রিিন্টাস দোকানের মালিক মো: লিখন মিয়া ও তার সহযোগী কর্মচারী মো:বাধনঁ বাবু বিগত ১০/১০/১৯ ইং তারিখে বিকেল চার ঘটিকায কেল্লাবন্দ যুগিপাডা নির্বাসি শ্রী মানিক মোহন্তরের কন্যা মৌ রাণী (২০) এর নিকট হাজি দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের৬ টি ইউনিটেে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ৩২০০ টাকা প্রদান করেন প্রতারকদের ।এবং তার যোগাযোগী বন্ধু আসিফ আহমেদ সহ গত ২৩/১০/১৯ ইং তারিখে ৩০০০টাকা ও আরেক বন্ধু ৪ ইউনিটেরভর্তি পরীক্ষার জন্য ২৫০০ টাকা প্রদান করেন বলে অভিযোগ করেন।এই ভাবে গত মাসে প্রতারকরা প্রায় ৪০/৫০ জন ভর্তি পরীক্ষাথির ছাত্র-ছাত্রীর নিকট হইতে প্রায দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।গত ২/১১/১৯ ইং পরীক্ষারথিরা প্রেে ক্লাব মার্কেটেের ইউনিক প্রিিন্টাস দোকানে গিয়ে প্রতাারকদের নিকট তাদের ভর্তি পরীক্ষার এডমিট কার্ড চাইলে ,প্রতারক লিখন বলেন,দুইদিন পরে এসে যোগাযোগ করিও,এখনও কার্ড আসে নাই।এভাবে প্রতযাককে ঘুড়াাতে থাকে।বিগত ৪/১১/১৯ইং তারিখে পরীক্ষার্থীরা প্রতারকের পীঠে তুলে পরীক্ষার্থীকে ধুলিতো হইয়া বিভিন্ন জায়গা হইতে খোঁজ খবর লইয়া জানিতে পারেন যে,ইউনিক প্রিিন্টাস এর মালিক লিখন ও তার সহযোগী বাধঁন কোন প্রকার টাকা অন লাইনে ভর্তি পরীক্ষার দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে র কতৃপক্ষকে টাকা পরিশোধ করে নাই ।এই কারণে কোন পরীক্ষার্থীর এডমিট কার্ড আসে নাই।উক্ত দিনে সন্ধ্যা ৭ ঘটিকাযর সময় পরীক্ষার্থীরা কয়েকজন প্রতারকদের নিকট গিয়ে পরীক্ষার এডমিট কার্ড চাইলে,লিখন ও বাধঁন বিভিন্ন হূমকি ধামকি দিয়ে পরীক্ষার্থীদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।এরই প্রেক্ষিতে মৌ রাণী (২০)বাধ্য হয়ে কোতয়ালী থানায একটি অভিযোগ দায়ের করেন।মামলা নং
No comments:
Post a Comment