একুশে মিডিয়া, নিজস্ব প্রতিবেদক:
চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় এলাকার খানখানাবাদ, বাহারছড়া, ও সরল সহ উপকূলীয় এলাকা জুড়ে বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতকে দৃষ্টিনন্দন পর্যটন গড়ে তোলা হবে- উপজেলা চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম।
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের দায়িত্ব গ্রহণের পরের দিন, বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত এলাকা পরির্দশন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম।
এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, বাঁশখালী সমুদ্রে সৈকতকে দৃষ্টিনন্দন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার কাজ করে যাব। পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করণ করার জন্যও কাজ করে যাবে। এই সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন বাঁশখালী উপজেলাসহ সহ জেলা ও শহরের পর্যটক আসেন, প্রতিদিন বিকালেই হাজার হাজার মানুষের সমাগম ঘটে। এই সমুদ্র সৈকত এলাকাকে পর্যটন কেন্দ্র ঘোষণা করতে এলাকাবাসী দীর্ঘদিনের দাবী আশা করি এটা খুব শ্রীঘই বাস্তবায়ন হবে।
সম্প্রতী চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মদোহয় এই সমুদ্র সৈকত এলাকার পরির্দশণের পর জন নিরাপত্তা জন্য টুরিস্ট পুলিশ মোতায়েনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ স্মারক প্রদান করেছেন। আগামী ১৪ জুলাই চট্টগ্রাম জেলা আইন শৃঙ্খলা সভায় আমি ব্যাপারে আলোচনা করবো।
শুক্রবার (১২ জুলাই) বিকালে বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত এলাকা পরির্দশন কালে উপস্থিত ছিলেন, বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুছ, প্যানেল চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউসুপ, ইউপি সদস্য মাহামুদুল ইসলাম মাহবু, যুবলীগ নেতা আবুল কালাম, ছৈয়দুল আলম, হেলাল, নাছির, আরিফ, রাশেদ সহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতৃত্ববৃন্দ।
খোরশেদ আলম আরো বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পর এই বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত হবে ২য় সমুদ্র সৈকত, এই সৈকতকে দৃষ্টিনন্দন পর্যটন গড়ে তোলাতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
No comments:
Post a Comment