তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে প্রতিবছর এক লাখ ৬১ হাজার জনের মৃত্যু হয় - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Thursday 23 January 2020

তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে প্রতিবছর এক লাখ ৬১ হাজার জনের মৃত্যু হয়


একুশে মিডিয়া, রিপোর্ট:>>><:একুশে মিডিয়া:>
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জাতীয় সংসদে বলেছেন, তামাকজনিত বিভিন্ন রোগে প্রতিবছর এক লাখ ৬১ হাজার জনের মৃত্যু হয়। আর তামাকজনিত রোগব্যাধি ও অকাল মৃত্যুর কারণে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩০ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা ব্যয় হয়।<:একুশে মিডিয়া:>
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারী) জাতীয় সংসদে বেগম শামসুন নাহারের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন।<:একুশে মিডিয়া:>
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও জানান, দেশে বর্তমানে প্রাপ্তবয়স্ক ১৫ লাখের অধিক নারী ও পুরুষ এবং ৬১ হাজারের বেশি শিশু আত্মঘাতী বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। ওই সব রোগ থেকে রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যানবাহন, রেলস্টেশন ও বিভিন্ন জনসমাবেশস্থলে ও গণপরিবহণে ধূমপানে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। একই প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানিয়েছেন, ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে তামাকমুক্ত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি ঘোষণা দিয়েছেন।<:একুশে মিডিয়া:>
মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর প্রশ্নের উত্তরে জাহিদ মালেক বলেন, ২০১৯ সালে মিটফোর্ডসহ সারা দেশে নকল-ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রির দায়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ২ হাজার ১৪৫টি মামলা করে ১২ কোটি ৪১ লাখ ৬ হাজার ৪৮৪ টাকা জরিমানা, ৩৯ জনকে কারাদণ্ড, ৪৪টি প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে। এছাড়া আনুমানিক ৩১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা মূল্যের নকল ভেজাল ওষুধ জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়া আদালতের নির্দেশে আনুমানিক ৪৬ কোটি ৬২ লাখ মূল্যের মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধ্বংস করা হয়।<:একুশে মিডিয়া:>
তিনি আরও বলেন, গত বছর এ কারণে ৪১টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল, ৩টি প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন স্থগিত এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৯টি ওষুুধের উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া মানবহির্ভূত হওয়ায় ৯টি ওষুধের নিবন্ধন বাতিল ও ড্রাগ কন্ট্রোল কমিটি (ডিসিসি) দ্বারা ৯৯টি জেনেরিক ওষুধ বাতিল করা হয়েছে।<:একুশে মিডিয়া:>
গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকারের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক, চেম্বারে ডাক্তারদের রোগী দেখা বাবদ ফি আদায়ের বিষয়ে একটি নীতিমালা প্রণয়নের ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা চলছে। যোগ্যতা ও পদমর্যাদা অনুযায়ী জেনারেল প্র্যাকটিশনার থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক লেভেল পর্যন্ত সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য রোগী দেখার ভিজিটের হার নির্ধারণ করা হবে।<:একুশে মিডিয়া:>
রুমিন ফারহানার প্রশ্নের উত্তরে জাহিদ মালেক বলেন, দেশে বর্তমানে ৭০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। এসব মেডিকেল কলেজ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর এবং বিএমএ-ডিসি সময়ে সময়ে পরিদর্শন করে। এছাড়া মেডিকেল কলেজ স্থাপর ও পরিচালনা নীতিমালা ২০১১ (সংশোধিত) অনুযায়ী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার মান মনিটরিং করা হয়। একই সঙ্গে অধিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ মেডিকেল এ-ডেন্টাল কাউন্সিল হতে মনিটরিং করার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম নেয়া হয়।<:একুশে মিডিয়া:>
সারা দেশে হাসপাতালগুলোতে যন্ত্রপাতি ও ওষুধ ক্রয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত পরিচালনা করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদফতর, কেন্দ্রীয় ঔষধাগার ও মিমিউ অ্যান্ড টিসি প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে এ উচ্চ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে হারুনুর রশীদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।<:একুশে মিডিয়া:>
নদী দখলদার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার নির্দেশ<:একুশে মিডিয়া:>
এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে নৌ-পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সারা দেশে ৪৯ হাজার ১৬২ জন নদ-নদী দখলদারদের চিহ্নিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত তালিকা অনুসারে ক্রাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সারা দেশে নদ-নদীতে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করতে অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।<:একুশে মিডিয়া:>
৩০ জুলাই হজ<:একুশে মিডিয়া:>
সৌদি আরবে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৯ জিলহজ অর্থাৎ ৩০ জুলাই এ বছর হজ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মো. আবদু্ল্লাহ।<:একুশে মিডিয়া:>
মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনায় সরকারের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৯ সালের ৪ ডিসেম্বর রাজকীয় সৌদি সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক হজচুক্তি ২০২০ স্বাক্ষরিত হয়েছে। উক্ত চুক্তি অনুযায়ী ২০২০ সালে মোট ১ লাখ ৩৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর সংখ্যা নির্ধারিত হয়েছে। যার মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৭ হাজার ১৯৮ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ২০ হাজার জন।<:একুশে মিডিয়া:>




একুশে মিডিয়া/এমএসএ<:একুশে মিডিয়া:>

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages