ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আপিলে খালেদা’র সাজা আরও বাড়লো-একুশে মিডিয়া - একুশে মিডিয়া একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম হিসেবে সংবাদ পরিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Monday, 29 October 2018

ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আপিলে খালেদা’র সাজা আরও বাড়লো-একুশে মিডিয়া


একুশে মিডিয়া, ষ্টাফ রিপোর্টার-ঢাকা:
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাজা পাঁচ বছর বাড়িয়ে ১০ বছর করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। নিম্ন আদালতে এই মামলায় ৫ বছর সাজা পেয়েছিলেন খালেদা জিয়া।
এ মামলায় তারেকসহ বাকিদের ১০ বছরের সাজা বহাল রয়েছে।
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ রায় দেন।
বিচারিক আদালতের দেয়া পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আপিল করেছিলেন। অপর দিকে খালেদা জিয়ার সাজা বাড়াতে দুদকের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়।
আপিলের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট আজ খালেদা জিয়ার সাজা ১০ বছর করেছেন।
মঙ্গলবার রায় ঘোষণার সময় আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
দুদক আইনজীবী খুরশিদ আলম বলেন, এ মামলা খালেদা জিয়ার জামিন বাতিল হয়ে যাবে। তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
দুদক আইনজীবী  বলেন, তিনি এ মামলার মুখ্য আসামি এ জন্য তাকে ১০ বছর সাজা দেয়া হয়েছে।
এ মামলায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে খালেদা ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।
রায় ঘোষণার পরপরই খালেদা জিয়াকে নাজিম উদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। কারা হেফাজতে বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ মামলায় গত ২০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় খালেদা জিয়ার পক্ষে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন করা হয়। গত ১২ জুলাই হাইকোর্টে আপিল শুনানি শুরু হয়।
এ মামলায় ছয় আসামির মধ্যে খালেদা জিয়াসহ তিনজন কারাবন্দি। বাকি তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। খালেদা জিয়া ছাড়া বাকি দু’জন হলেন- মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। পলাতক তিনজন হলেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages