![]() |
হাসনাইন আহমেদ হাওলাদার, বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধি:
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়ন (৯নং) ওয়ার্ডের বাসিন্দা সফিজল
হকের মেয়ে (৫ম শ্রেণি) কে- দুলাল নামের এক ট্রাক ড্রাইভার কর্তৃক ধর্ষণে
অন্তঃসত্ত্বার অভিযোগ উঠেছে।
মেয়ের এ অন্তঃসত্বার খবর শুনে মা' নাজমা বেগম (৪০) স্ট্রোক করলে তাকে তাৎক্ষণিক ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে হাসপাতালেই মারা যান তিনি।
মেয়ের এ অন্তঃসত্বার খবর শুনে মা' নাজমা বেগম (৪০) স্ট্রোক করলে তাকে তাৎক্ষণিক ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে হাসপাতালেই মারা যান তিনি।
মৃতের
স্বামী মোঃ সাফিজল অভিযোগ করে বলেন, আমাদের প্রতিবেশী ইয়ানুর বেগম আমাদের
৫ম শ্রেনীতে পরা মেয়েকে একটি ঘরে আটকে রেখে ট্রাক ড্রাইবার দুলালকে দিয়ে
দিনের পর দিন ধর্ষনের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা একাধিকবার চেয়ারম্যান ও স্থানীয়
নেতাদের কাছে বিচার চাইলে তারা কোন প্রকার বিচার না করে উল্টো আমাদের চুপ
থাকার জন্য ভয় দেখান।
আমরা ভয়ে চুপ থাকলেও আমাদের বাচ্চা মেয়ের শরীরের অবস্থা খারাপ দেখে ২৭ নভেম্বর ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার পরিক্ষা করে বলে আপনাদের মেয়ে (৭)মাসের গর্ভবতী। এ কথা শোনার সাথে সাথেই আমার স্ত্রী মোসাঃ নাজমা বেগম হার্ট এ্যটাক করে,পরে তাকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে সেখানেই মারা যায় আমার স্ত্রী।
আমরা ভয়ে চুপ থাকলেও আমাদের বাচ্চা মেয়ের শরীরের অবস্থা খারাপ দেখে ২৭ নভেম্বর ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার পরিক্ষা করে বলে আপনাদের মেয়ে (৭)মাসের গর্ভবতী। এ কথা শোনার সাথে সাথেই আমার স্ত্রী মোসাঃ নাজমা বেগম হার্ট এ্যটাক করে,পরে তাকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে সেখানেই মারা যায় আমার স্ত্রী।
এদিকে ধর্ষক দুলালকে গত কাল ২৮ নভেম্বর দিবাগত রাতে লালামোহন থানার ওসি মীর
মোঃ খায়রুল কবির গ্রেফতার করলেও ধর্ষণে সহয়তা করা বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া
১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ আজিজুল এর স্ত্রী ইয়ানুর আজ দু’দিন ধরে পলাতক
রয়েছেন।
এই বিষয়ে এ্যাডিশনাল এসপি লালমোহন সার্কেল মোঃ রাসেলুর রহমান বলেন আমি বোরহাউদ্দিন থানার ওসি মু. এনামুল হকের সাথে কথা বলে দ্রুত ধর্ষক কে আইনের আওতায় আনার জন্য বলেছি।
ওসি মীর খায়রুল কবির জানান, ধর্ষকের সহযোগী মহিলা ইয়ানুর বেগম পালিয়ে গেলেও তাৎক্ষনিকভাবে বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে ধর্ষক দুলালকে লালমোহন থানা পুলিশ আটক করে। ধর্ষক দুলালের বাড়ি জেলার লালমোহন উপজেলায় হওয়ায় সে এখন লালমোহন থানার আওতায় আছে। ঘটনাস্থল বোরহানউদ্দিন হওয়ায় আমরা ধর্ষককে বোরহাউদ্দিন থানায় হস্তান্তর করবো।
এই বিষয়ে বোরহাউদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ মু. এনামুল হক বলেন, ধর্ষক দুলাল এখন থানা হেফাজতে রয়েছে। ধর্ষকের সহযোগী ইয়ানুর বেগম কে আইনের আওতায় আনার জন্য চেষ্টা চলছে....।
এই বিষয়ে এ্যাডিশনাল এসপি লালমোহন সার্কেল মোঃ রাসেলুর রহমান বলেন আমি বোরহাউদ্দিন থানার ওসি মু. এনামুল হকের সাথে কথা বলে দ্রুত ধর্ষক কে আইনের আওতায় আনার জন্য বলেছি।
ওসি মীর খায়রুল কবির জানান, ধর্ষকের সহযোগী মহিলা ইয়ানুর বেগম পালিয়ে গেলেও তাৎক্ষনিকভাবে বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে ধর্ষক দুলালকে লালমোহন থানা পুলিশ আটক করে। ধর্ষক দুলালের বাড়ি জেলার লালমোহন উপজেলায় হওয়ায় সে এখন লালমোহন থানার আওতায় আছে। ঘটনাস্থল বোরহানউদ্দিন হওয়ায় আমরা ধর্ষককে বোরহাউদ্দিন থানায় হস্তান্তর করবো।
এই বিষয়ে বোরহাউদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ মু. এনামুল হক বলেন, ধর্ষক দুলাল এখন থানা হেফাজতে রয়েছে। ধর্ষকের সহযোগী ইয়ানুর বেগম কে আইনের আওতায় আনার জন্য চেষ্টা চলছে....।
একুশে মিডিয়া/এমএসএ
No comments:
Post a Comment