কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার আসন্ন ৬নং পূর্ব জোড়কানন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রচার প্রচারণা গণসংযোগ ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন নিয়ে আবারও জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলিয় প্রতীকে নির্বাচিত সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম হারিছ মিয়া। নির্বাচন কে সামনে রেখে এই ইউপি তে সর্বমোট ৪ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছে, নির্বাচন কে সামনে রেখে চলছে বিভিন্ন গণসংযোগ সহ ওঠান বৈঠক। বিভিন্ন প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রার্থীরা ছুটে চলেছেন ভোটারদের দ্বারে-দ্বারে। চলছে চা দোকানের আড্ডা গুঞ্জন সহ ভোটের মাঠে কথার লড়াই। বেড়ে চলছে সাধারণ জনগণ থেকে সকলের মনে নানারকমের উৎসাহ উদ্দীপনা।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৮ নভেম্বর এই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সর্বমোট ৪ জন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর মধ্যে ইতিমধ্যে প্রচার প্রচারণা গণসংযোগে এম এ হারিছ মিয়ার আনারস প্রতীক এর পক্ষে গন জোয়ার সৃষ্টি।ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কে সামনে রেখে সরজমিন এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ভোটারদের সাথে আলাপকালে জানা যায় যে ২০১৫ সালে প্রথম বারের মতো তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলিয় প্রতীকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হোন।নির্বাচিত হওয়ার পর প্রায় টানা ৭ বছর ধরে তিনি ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ইউনিয়ন এর সর্বজনের আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন।একজন ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে সুবিধাবঞ্চিত উপকারভোগি দের মধ্যে সরকারি যেকোনো প্রকল্পের শতভাগ সচ্চ বন্টনের মধ্যে দিয়ে একজন আদর্শ জনপ্রতিনিধি হিসেবে ব্যপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।এবিষয়ে ইউনিয়ন জুড়ে জনসাধারণের সাথে আলাপকালে তারা জানান আমরা নৌকা কিংবা আনারস বুজিনা আমরা বুজি একজন সৎ আদর্শ জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন হয়,অনুরূপ বিগত সময়ে আমরা হারিছ চেয়ারম্যান এর কোনপ্রকার দূর্নীতি অনিয়ম দেখিনি। তাই আমরা দল মত নির্বিশেষে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে উনার পাশে এসে দাড়িয়েছি। একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ভোটাধিকার প্রয়োগ এর মধ্যে দিয়ে ইনশাআল্লাহ আগামী ২৮ নভেম্বর বিপুল ভোটের ব্যবধানে আনারস মার্কা জয়লাভ করবে।
নির্বাচন কে সামনে রেখে এম হারিছ মিয়ার সাথে আলাপকালে তিনি সাংবাদিক দের জানান যে আমি আমার নিজের গুণাবলি প্রকাশ করার বিষয়ে আগ্রহী নয়,আপনারা বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে সর্বোপরি অবগত হবেন। আমাকে একবার নির্বাচিত করে ইউনিয়ন বাসীর সেবায় নিয়োজিত করেছেন আমার ইউনিয়ন এর সর্বসাধারণ।আমি বিগত ৭ বছর ধরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি এলাকা বাসীর সেবা প্রদান করতে।সুদীর্ঘ সময়ের মধ্যে কোন প্রকার অন্যায় অবিচার কারচুপি করিনাই। সবকিছু মিলিয়ে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন নিয়ে আবারও চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছি।ইনশাআল্লাহ আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সকল জনসাধারণের প্রতি গণসংযোগ প্রচারণা কালীল প্রতিটি গ্রামের সম্মানিত ভোটারদের আন্তরিকতা দেখে।ইনশাআল্লাহ আগামী ২৮ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনে জনগনের ভোটে পূনরায় নির্বাচিত হলে এই ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগণ কে সাথে নিয়ে সকল অসমাপ্ত উন্নয়ন কর্মকান্ড করে একটি মাদক সন্ত্রাস মুক্ত শিক্ষাবান্ধব ইউনিয়ন গড়ে তুলবো।অপরদিকে নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যথাযোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেছেন এই এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
No comments:
Post a Comment