সাইবার নিরাপত্তা আইন করতে যাচ্ছে সরকার : তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী-একুশে মিডিয়া - Ekushey Media bangla newspaper

Breaking News

Home Top Ad

এইখানেই আপনার বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ: 01915-392400

নিউজের উপরে বিজ্ঞাপন

Wednesday 8 August 2018

সাইবার নিরাপত্তা আইন করতে যাচ্ছে সরকার : তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী-একুশে মিডিয়া


একুশে মিডিয়া, ঢাকা রিপোর্ট:
প্রযুক্তির সুফল দেশের মানুষ আজ ভোগ করেছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে প্রযুক্তির বিরুপ প্রভাবও রয়েছে। এসব বিরুপ পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন্সসহ তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে সম্পৃক্ত সকল প্রকার নীতিমালা করা হয়েছে। বাংলাদেশ সহসাই সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। বললেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

আজ (বুধবার) রাজধানীর হোটেল রেডিসনে তিন দিনব্যাপী এশিয়া প্যাসিফিক টেলিকমিউনিটি’র (এপিটি) পলিসি অ্যান্ড রেগেুলেটরি ফোরামের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
সম্মেলনে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৬টি দেশের ১৩০ জন প্রতিনিধি অংশ নেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার কেবল প্রযুক্তির বিকাশেই নয়, নাগরিক ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিয়েও কাজ করছে। তথ্য প্রযুক্তির আধুনিক ভার্সন ৫জি প্রযুক্তি বিশ্বকে পাল্টে দেবে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডিজিটাল এই বিপ্লবে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকবে না। চতুর্থ এই শিল্পবিপ্লবের নেতৃত্ব প্রদানের যোগ্যতায় উপনীত হয়েছে বাংলাদেশ।  
মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের আইটিইউ এর সদস্যপদ লাভ এবং ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে বৈশ্বিক কানেকটিভিটির মাধ্যমে প্রথম ডিজিটাল যুগের যাত্রার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন।
তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি দুনিয়ায় আজকের প্রযুক্তির সাথে আগামীর এবং অতীতের সাথে ভবিষ্যতের কোনও মিল নেই। প্রতিনিয়ত প্রযুক্তির অভাবনীয় পরিবর্তন ও বিকাশ ঘটছে। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।
মোস্তফা জব্বার তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র তিন মেয়াদে ১৫ বছরের শাসনামলের অবদান তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ৫ বছরে দেশের উন্নয়নের এক নতুন মাত্রা সংযোজিত হয়েছিল। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশে ডিজিটাল অর্থনীতির রূপান্তরের যাত্রা শুরু হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে মোবাইলফোনের মনোপলির ব্যবসা ভেঙ্গে দিয়ে মোবাইলফোন সাধারণের নাগালে আনা হয়। ২০১৮ সালে দেশে ৪ কোটি ৬০ লাখ মোবাইলফোন ব্যবহৃত হয়, যা বিগত সাড়ে ৯ বছরে প্রায় ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ কোটি ৫০ লাখে উপনীত হয়েছে। একুশ মিডিয়া।”

No comments:

Post a Comment

নিউজের নীচে। বিজ্ঞাপনের জন্য খালী আছে

Pages